HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
ফেক নিউজ

২০১৮ সালের খবর নতুন করে প্রচার

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকার সাথে ছাত্রের বিয়ের খবরটি দুই বছর আগেও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়েছিল।

By - BOOM FACT Check Team | 17 Oct 2020 10:48 AM GMT

সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিক্যুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষিকার সাথে একই বিভাগের এক শিক্ষার্থীর কথিত সম্পর্ক ও বিয়ে প্রসঙ্গে কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল ও সামাজিক মাধ্যমে খবর প্রকাশ করা হয়েছে চলতি অক্টোবরের প্রথম ও দ্বিতীয় সপ্তাহে। শিক্ষিকার সাথে ওই শিক্ষার্থীর অন্তরঙ্গ ছবি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এবং সে প্রসঙ্গে ওই শিক্ষিকার ভাষ্য এসব খবরে উল্লেখ আছে।

আলোর যাত্রা নামক একটি পোর্টাল অনুযায়ী- ''সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভেসে বেড়াচ্ছে গণ বিশ্ববিদ্যালয় (গবি) বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিক্যুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষিকা মাহাবুবা খাতুন এবং একই বিভাগের শিক্ষার্থী নাফিস আফ্রিদি'র অন্তরঙ্গ স্থিরচিত্র।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই শিক্ষিকার দাবী একটা মহল এই ধরনের বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়াচ্ছে। ওই শিক্ষিকা দাবী করেন, আমি এবং আমার স্বামী (নাফিসুর রহমান) ২০১৫ সাল থেকেই পূর্ব পরিচিত। আমার স্বামী একজন ডেন্টিস্ট, উনি নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা বৃদ্ধি করার জন্যই গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন।
গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই শিক্ষিকা আরো জানান, গোলাম হোসেন মূসা নামক একটি ফেইক আইডি থেকে ফেইসবুকে এমন বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়ানো হয়েছে।
আমাদের বিভাগে একজন শিক্ষক আছেন যিনি এই বিষয়টির সাথে জড়িত। এছাড়া বিভাগের কিছু শিক্ষার্থীও এই কুচক্রের সাথে জড়িত আছে বলেও তিনি দাবী করেছেন।
বিভাগের শিক্ষককে কেন সন্দেহ করেছেন সাংবাদিকদের এমন এক প্রশ্নের জবাবে মাহবুবা খাতুন জানান, কিছুদিন আগে আমার সাথে ওই জৈনক শিক্ষকের অর্থনৈতিক একটা সম্যাসা হয়েছিল। তিনি আমাকে বলেছিলেন যে সুদিন আসলে তিনি কাউকেই ছাড়বেন না।
আমার এক ছেলে রয়েছে। তার কথা এবং আমার সম্মানবোধের কথা চিন্তা করে আমি নাফিসুর রহমানকে গত ৩/৫/১৮ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে আইনজীবী তাসলিম আহম্মদ এর মাধ্যমে বিয়ে করেছি।
আমার কাছে তার ডকুমেন্ট আছে, কাবিন আছে। কিন্তু কে বা কারা নাফিসের মোবাইল থেকে আমাদের পারিবারিকভাবে তোলা ছবি সংগ্রহ করে আমাকে সমাজিকভাবে ছোট করতে তা ভাইরাল করছে এবং অপপ্রচার চালাচ্ছে।''

দেখুন এখানে। আরো খবর দেখুন এখানে। 
আর্কাইভ দেখুন এখানে 

ফ্যাক্ট চেক:

অনুসন্ধানে দেখা যায়, একইরকম খবর ২০১৮ সালের মে মাসেও ভাইরাল হয়েছিল। যদিও মূলধারার কোন সংবাদ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে কোন খবর পাওয়া যায়নি। তবে ফেসবুকে ও অনলাইন পোর্টালে সেসময় এই প্রসঙ্গটি নিয়ে পোস্ট পাওয়া যায়। দেখুন এখানে। 

পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় বিষয়টিকে সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো হয়েছে।

সুতরাং, পুরনো একটি খবরকে কোন প্রাসঙ্গিকতা ছাড়াই নতুন করে অনলাইন পোর্টালে পুনরুৎপাদন করা বিভ্রান্তিকর।


Related Stories