HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
ফেক নিউজ

ভাস্কর্য ভাংচুরের পুরনো ঘটনাকে সাম্প্রতিক বলে ছড়ানো হচ্ছে

২০১৯ সালের নভেম্বরে ঝালকাঠিতে দুর্বৃত্তরা রাতের আঁধারে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযোদ্ধাদের ভাস্কর্য ভাংচুর করে।

By - BOOM FACT Check Team | 28 Nov 2020 4:52 PM GMT

সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে ব্রেকিং নিউজ হিসেবে ঝালকাঠিতে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে দাবী করা হচ্ছে। ঝালকাঠির নলছিটির ষাটপাকিয়া বাজারে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের মুক্তিযোদ্ধাদের ভাস্কর্য ও বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙ্গে চুরমার করে খালে ফেলে দেয়া হয়েছে বলে পোস্টে উল্লেখ করা হয়।

আর্কাইভ করা আছে এখানে 

তবে কবে ঘটনাটি ঘটেছে সে বিষয়ে কিছু উল্লেখ করা হয়নি। এর ফলে মন্তব্য সেকশনে সিংহভাগ মানুষই ঘটনাটি গত দুয়েকদিনের মধ্যে ঘটেছে মনে করে মন্তব্য করছেন।

ফ্যাক্ট চেক:

মূলধারার সংবাদ মাধ্যমে এর সত্যতা যাচাই করতে গুগল অনুসন্ধান করলে দেখা যায় ঘটনাটি এক বছর আগের। ২০১৯ সালের ২৩ নভেম্বর রাতে উপজেলার ষাটপাকিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকার ঝালকাঠি-বরিশাল-খুলনা মহাসড়কের পাশে কোনো এক সময় এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় ওসির বরাত দিয়ে বিডিনিউজ টুয়েন্টফোর ডটকম জানায়, পাঁচ বছর আগে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা মফিজ উদ্দিন বিভিন্নভাবে অর্থ সংগ্রহ করে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মাণ করেন। অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা স্তম্ভ থেকে বঙ্গবন্ধুসহ মোট চারটি ভাস্কর্য ভেঙে ফেলে। সকালে সেগুলো পাশের একটি খাল থেকে উদ্ধার করা হয়।

এ সংক্রান্ত খবর বিভিন্ন মূলধারার সংবাদ মাধ্যমে দেখুন এখানে, এখানেএখানে


তাছাড়া গত দুই দিনের ফেসবুক পোস্টে ব্যবহৃত ছবিগুলোও ২০১৯ সালে সামাজিক মাধ্যমে এসেছিল। দেখুন এখানে। 


সুতরাং সম্প্রতি কয়েকদিন ধরে বাংলাদেশে ভাস্কর্য নির্মাণ নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে বিভিন্ন বক্তব্য আসার পর এভাবে পুরনো খবরকে সাম্প্রতিক বলে প্রচার করা বিভ্রান্তিকর যা যেকোন অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে। 

Related Stories