HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
ফেক নিউজ

বিএনপি নেতার মৃত্যুর খবর বিভ্রান্তিকরভাবে প্রচার

গত ৯ ডিসেম্বর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ মারা যান।

By - BOOM FACT Check Team | 27 Feb 2021 12:02 PM GMT

'এইমাত্র মা'রা গেলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, শোকে ভে'ঙ্গে পড়েছেন খালেদা-ফখরুলরা' এরকম শিরোনামে একটি খবর ২৬ ফেব্রুয়ারি (২০২১) তারিখে ডেইলী একাত্তর নামে একটি অনলাইন পোর্টাল প্রকাশ করেছে। দেখুন এখানে

যদিও ডেইলী একাত্তরের মূল খবরে ৯ ডিসেম্বর বিএনপি নেতা চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের মৃত্যুর তথ্য জানানো হয়েছে কিন্তু শিরোনামে এরকম কিছু উল্লেখ করা হয়নি। বরং, 'এইমাত্র' শব্দ যোগ করে খবরটি যে তাৎক্ষণিক তা বুঝানো হয়েছে।
ডেইলি একাত্তর এর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে পোস্টটি দেখে অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারী ২৬ ফেব্রুয়ারি কোন বিএনপি নেতা মারা গেছেন মনে করে বিভ্রান্ত হয়েছেন।

আর্কাইভ করা আছে এখানে 

এই সূত্রে আরো বিভিন্ন পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকেও পোস্টটি ছড়ানো হয়।

ফ্যাক্ট চেক:
তথ্যটির সত্যতা জানতে চেয়ে অনেকে মেসেজ দিলে বুম বাংলাদেশ যাচাই করে দেখেছে যে খবরটি বিভ্রান্তিকর।
শিরোনামে মৃত্যুর খবরটি এমনভাবে দেয়া হয়েছে যা দেখে পাঠক মনে করবে ঘটনাটি ২৬ ফেব্রুয়ারির।
কিন্তু বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর বুধবার রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে মারা যান।
চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। এ ছাড়া তিনি দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসের সমস্যায় ভুগছিলেন। ২৯ নভেম্বর তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন।
বিএনপির এই নেতা ফরিদপুর–৩ আসন থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন। বিএনপির নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় ১৯৯১ সালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও ২০০১ সালে খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

প্রথম আলো ও ডেইলী স্টারের এ সংক্রান্ত খবর দেখুন এখানেএখানে। 


সুতরাং পুরনো খবরকে বিভ্রান্তিকর শিরোনাম দিয়ে অপ্রাসঙ্গিকভাবে সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো নতুন খবর হিসেবে ছড়ানো হয়েছে।  

Related Stories