HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
ফেক নিউজ

এটি করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর গলা নয়

By - Qadaruddin Shishir | 25 April 2020 5:45 PM GMT

নিচের ছবিটিকে "একজন করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর গলা" দাবি করে সামাজিক মাধ্যমে অনেকে সতর্কতামূলক পোস্ট করেছেন।

অন্য আরেকজন একজন ফেসবুক ব্যবহারকারীর পোস্টে বলা হয়েছে-

"একজন করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত রোগীর গলা ধীরে ধীরে এরকম হয়ে উঠে। সাবধান, আপনার সচেতনতা আপনাকে এই করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষা করতে পারে, মক্স-গ্লাপস ব্যবহার করুন,ঘরে থাকুন!..."



ফ্যাক্ট চেক:

গুগল রিভার্স ইমেজ সার্চ করে দেখা যাচ্ছে এখানে ব্যবহৃত ছবিটি ২০১৮ সালের ২৯ মে সামাজিক মাধ্যম রেডিট-এ প্রথম পোস্ট করা হয়েছিল।


আর করোনাভাইরাস প্রথম ধরা পড়ে চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে।

তবে এই ছবি পুরোনো হলেও আসলেই করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর গলার অবস্থা এই রোগীর মতো হতে পারে কিনা- তা জানতে একজন এপিডেমিওলোজিস্ট এবং ন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটি অব কলোম্বিয়া'র পরিচালক ডক্টর ফার্নান্দো দে লা হোজ এর কাছে প্রশ্ন রেখেছিলো বার্তা সংস্থা এএফপি।

এই বিশেষজ্ঞ জানান, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর গলা সাধারণত এমন হয় না। তিনি জানান, নভেল করোনাভাইরাস হচ্ছে এক ধরনের ভাইরাল ইনফেকশন। আর এই ছবি দেখে মনে হচ্ছে এটি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত ঘা।

২০১৮ সালের মে মাসে প্রথম যে রেডিট ব্যবহারকারী ছবিটি পোস্ট করেছিলেন তিনি পরে ছবিটির বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন।

তিনি জানিয়েছিলেন তার ল্যাবরেটোরি টেস্টের পরে তার গলায় মার্সা ধরা পড়ার চিত্র এটি।

মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের ওয়েবসাইটে মার্সার পরিচয় বলা হয়েছে, "MRSA "methicillin-resistant Staphylococcus aureus, a type of bacteria that is resistant to several antibiotics."

অর্থাৎ, ডাক্তার ফার্নান্দো যে ধারণা প্রকাশ করেছে যে, এটি কোনো ব্যাকটেরিয়া জনিত ঘা তা-ই সঠিক।


Related Stories