BOOM Bangladesh
  • ফেক নিউজ
  • ফ্যাক্ট ফাইল
  • শরীর স্বাস্থ্য
  • Home-icon
    Home
  • Authors-icon
    Authors
  • Contact Us-icon
    Contact Us
  • Correction Policy-icon
    Correction Policy
  • ফেক নিউজ-icon
    ফেক নিউজ
  • ফ্যাক্ট ফাইল-icon
    ফ্যাক্ট ফাইল
  • শরীর স্বাস্থ্য-icon
    শরীর স্বাস্থ্য
  • Home
  • ফেক নিউজ
  • ইংরেজি শিক্ষিকার দেখে দেখে ইংরেজি...
ফেক নিউজ

ইংরেজি শিক্ষিকার দেখে দেখে ইংরেজি পড়তে না পারার খবরটি পুরোনো

বুম বাংলাদেশ দেখেছে, ২০১৯ সালে গণমাধ্যমে ভারতের উত্তর প্রদেশের এক শিক্ষিকাকে নিয়ে খবরটি ভিডিওসহ প্রকাশিত হয়েছিল।

By - BOOM FACT Check Team |
Published -  16 Sept 2021 8:21 AM IST
  • ইংরেজি শিক্ষিকার দেখে দেখে ইংরেজি পড়তে না পারার খবরটি পুরোনো

    সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে একটি খবর শেয়ার করে বলা হচ্ছে, ৭০ হাজার টাকা বেতন নেয়া শিক্ষিকা ইংরেজি পড়তে পারছেন না। এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে, এখানে, এখানে, এবং এখানে।

    গত ২৬ আগস্ট 'Ajker Khobor' নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে একটি খবর পোস্ট করে বলা হয়, 'মাস গেলে মাইনে পায় ৭০ হাজার টাকা, অথচ একলাইন রিডিং পড়তে অক্ষম সরকারি শিক্ষিকা'। হুবহু একই শিরোনামে গত ৩১ জুলাই ডেটলাইনে প্রকাশিত খবরটিতে বলা হয়, ঘটনাটি ভারতের উত্তরপ্রদেশের একটি স্কুলের। সেই স্কুলে হঠাৎ জেলা প্রশাসক উপস্থিত হয়ে ইংরেজি শিক্ষিকাকে বই থেকে রিডিং পড়তে বলেন। কিন্তু শিক্ষিকা দেখে পড়তে গিয়ে বারবার হোচট খায়। পরে সেই ভিডিও ভাইরাল হয়। খবরটির সাথে উক্ত ঘটনার একটি ছবিও যুক্ত করা হয়েছে। পোস্টটির স্ক্রিনশট দেখুন--


    খবরটির স্ক্রিনশট দেখুন--


    খবরটির আর্কাইভ এখানে।

    ফ্যাক্ট চেক:

    বুম বাংলাদেশ যাচাই করে দেখেছে, খবরটি পুরনো। ২০১৯ সালে ভারতের গণমাধ্যমে খবরটি প্রকাশিত হয়েছিল। ২০১৯ সালের ৩০ নভেম্বর 'UP English teacher fails to read textbook during inspection' শিরোনামে এ সংক্রান্ত খবরটি প্রকাশ করেছিল দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। খবরটিতে বলা হয়, উত্তর প্রদেশের উন্নাও শহরের সিকান্দারপুর সরৌসি গ্রামের বিদ্যালয়ে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দেবেন্দ্র কুমার পান্ডে হঠাৎ পরিদর্শনে হাজির হন। তখন এক শিক্ষিকাকে ইংরেজি দেখে দেখে পড়তে বলা হলে তিনি বারবার আটকে যান। তবে সেই শিক্ষিকার কোনো পরিচয় এই প্রতিবেদনে পাওয়া যায়নি। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবরটির খবরটির স্ক্রিনশট দেখুন--


    এছাড়া নিউজ১৮ এও খবরটি ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রকাশিত হয়েছিল। এই খবরটিতে বলা হয়, সেই শিক্ষিকাকে বরখাস্ত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আদেশ দেন পরিদর্শনে আসা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট। দেখুন--


    নিউজ ১৮ এর খবরটি পড়ুন এখানে।

    অর্থাৎ ২০১৯ সালে ভারতের উত্তর প্রদেশের এক শিক্ষিকার পুরোনো খবর নতুন করে প্রকাশ করা হচ্ছে; যা বিভ্রান্তিকর।

    Tags

    oldnews
    Read Full Article
    Claim :   মাস গেলে মাইনে পায় ৭০ হাজার টাকা, অথচ একলাইন রিডিং পড়তে অক্ষম সরকারি শিক্ষিকা
    Claimed By :  Facebook Posts
    Fact Check :  Misleading
    Next Story
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
    Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
    X
    Or, Subscribe to receive latest news via email
    Subscribed Successfully...
    Copy HTMLHTML is copied!
    There's no data to copy!