BOOM Bangladesh

Trending Searches

    BOOM Bangladesh

    Trending News

      • ফেক নিউজ
      • ফ্যাক্ট ফাইল
      • শরীর স্বাস্থ্য
      • Home-icon
        Home
      • Authors-icon
        Authors
      • Contact Us-icon
        Contact Us
      • Correction Policy-icon
        Correction Policy
      • ফেক নিউজ-icon
        ফেক নিউজ
      • ফ্যাক্ট ফাইল-icon
        ফ্যাক্ট ফাইল
      • শরীর স্বাস্থ্য-icon
        শরীর স্বাস্থ্য
      • Home
      • ফ্যাক্ট ফাইল
      • কালোজিরা দিয়ে করোনা চিকিৎসা: সৌদি...
      ফ্যাক্ট ফাইল

      কালোজিরা দিয়ে করোনা চিকিৎসা: সৌদি গবেষকদের 'আবিষ্কারের' রহস্য কী?

      'প্রিডেটোরি জার্নালে' প্রকাশিত নিবন্ধে রয়েছে বহু গরমিল; যেটিকে 'গবেষণাপত্র' বলতে নারাজ বিশেষজ্ঞরা

      By - Qadaruddin Shishir |
      Published -  16 Jun 2020 3:09 AM IST
    • কালোজিরা দিয়ে করোনা চিকিৎসা: সৌদি গবেষকদের আবিষ্কারের রহস্য কী?

      বাংলাদেশের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে ১৪ জুন একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে যে, সৌদি আরবের মদিনার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা কালোজিরায় দিয়ে করোনা ভাইরাসের 'সফল ও কার্যকর' চিকিৎসা পদ্ধতি 'আবিষ্কার' করেছেন।

      এ সংক্রান্ত সংবাদটি যেসব শিরোনামে বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে তার একটি তালিকা নিচে দেয়া হলো।

      জাগো নিউজ: হাদিস মেনে করোনার সফল চিকিৎসা আবিষ্কারের দাবি সৌদির

      কালের কণ্ঠ: মদিনায় গবেষণায় প্রমাণ : কালোজিরা করোনা চিকিৎসায় নিরাপদ ও কার্যকর

      কালের কণ্ঠ (প্রিন্ট): মদিনায় গবেষণা: করোনা সারবে কালিজিরায়

      ইত্তেফাক: কালোজিরা ব্যবহারে সেরে যাচ্ছে করোনা দাবি মদিনার গবেষকদের

      যুগান্তর (প্রিন্ট): কালোজিরা থেকে করোনার সফল চিকিৎসা সৌদির

      সময় টিভি: কালোজিরাতেই সেরে যাচ্ছে করোনা, মদিনার গবেষকদের বিস্ময়কর দাবি

      বাংলাদেশ প্রতিদিন: কালোজিরা করোনা চিকিৎসায় নিরাপদ ও কার্যকর, মদিনায় গবেষণায় ফলাফল

      জনকণ্ঠ: করোনার সফল চিকিৎসা আবিষ্কারের দাবি সৌদির

      ইনকিলাব: মদিনার গবেষকরা করোনা চিকিৎসায় সফল!

      মানবকণ্ঠ: হাদিসের আলোকে করোনার ওষুধ বানালো সৌদি

      ডেইলি সান: Researchers in Madinah claim successful COVID-19 treatment

      বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমগুলোর কেউ কেউ সংবাদসূত্র হিসেবে 'মুসলিম ইঙ্ক' নামক একটি অনলাইন পোর্টাল এবং কেউ কেউ 'আমেরিকান জার্নাল অব পাবলিক হেলথ রিসার্চ' (American Journal of Public Health Research) এর নাম উল্লেখ করেছেন।

      মুসলিম ইঙ্ক নামক পোর্টালটি গত ৮ জুন এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনে প্রকাশ করে যার শিরোনাম ছিলো, "Researchers In Madinah Claim Successful COVID-19 Treatment"।

      এই প্রতিবেদনেই দেয়া আছে গবেষণাটি প্রকাশকারী জার্নালের অনলাইন ঠিকানা।

      'গুরুত্বপূর্ণ খবর', কিন্তু সংবাদমাধ্যম নীরব!

      বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলো হচ্ছে চলমান কভিড-১৯ মহামারি মোকাবেলায় সাফল্য দেখানো বিভিন্ন ওষুধ বা চিকিৎসা পদ্ধতির সন্ধান লাভ এবং ভ্যাকসিন তৈরির প্রচেষ্টার খবর। পৃথিবীর ৩০টি দেশে অন্তত ১৩৩টি ভ্যাকসিন প্রজেক্ট নিয়ে গবেষণা চলছে। জুন মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ২২০টির বেশি বর্তমান ওষুধ বা চিকিৎসা পদ্ধতিকে বিভিন্ন দেশে কভিড-১৯ এর সম্ভাব্য চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে বা ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

      নতুন ওষুধের সন্ধানে বিজ্ঞানীদের নির্ঘুম প্রচেষ্টা চলছে। আর মহামারী নিয়ে নতুন কোনো আশাব্যঞ্জক খবর কোথায় পাওয়া যায় তার পেছনে হন্যে হয়ে ছুটছেন সাংবাদিকরা। এমন একটি সময়ে "মদিনার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের সফল কভিড-১৯ চিকিৎসা পদ্ধতি 'আবিষ্কার" এর খবর; যা আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা জার্নালে প্রকাশিত- তা নিয়ে পৃথিবীর নির্ভরযোগ্য বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদনে প্রকাশিত হওয়াটাই স্বাভাবিক।

      ফলে এই খবরটি আর কোথায় কোথায় প্রকাশিত হয়েছে তা দেখতে গুগলের সহায়তা নেয় বুম বাংলাদেশ। প্রকাশকারী জার্নাল থেকে 'গবেষণা'টি সংক্রান্ত বিভিন্ন কীওয়ার্ড নিয়ে ইংরেজিতে গুগল সার্চ করলে www.muslimink.com এবং এরকম কয়েকটি অখ্যাত কম্যুনিটি ভিত্তিক অনলাইন পোর্টালে খবরটি পাওয়া যায়। কোনো স্বীকৃত সংবাদমাধ্যমে এ নিয়ে কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

      এমনকি মুসলিম বিভিন্ন দেশের মূলধারার নির্ভরযোগ্য হিসেবে বিবেচিত কোনো সংবাদমাধ্যমেও (যারা মুসলিমদের সাফল্যের বিভিন্ন খবরকে আন্তর্জাতিক বড় সংবাদমাধ্যমগুলোর চেয়ে বেশি তুলে ধরার প্রয়াস পেয়ে থাকে) এই খবর প্রকাশিত হয়নি গত ২ মাসে! (গবেষণাটি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে ৬ এপ্রিল ২০২০)।

      বাংলাদেশের বাইরে অন্য কোনো দেশের নির্ভরযোগ্য সংবাদমাধ্যমে খবরটি স্থান না পাওয়ার কারণ কী- খোঁজার চেষ্টা করেছে বুম বাংলাদেশ। এর কারণ হিসেবে যা পাওয়া গেছে তা তুলে ধরা হলো।

      জার্নালের নামে বিভ্রান্তি:

      উপরিউক্ত গবেষণাপত্র প্রকাশকারী জানালের নাম হচ্ছে American Journal of Public Health Research; যা মর্যাদাপূর্ণ পিয়ার-রিভিউড জার্নাল American Journal of Public Health (ওয়েবসাইট- www.ajph.aphapublications.or) এর নামের সাথে অনেকটা মিলে যায়। এবং এতে অনেকে নাম দুটির সামঞ্জস্যের কারণে বিভ্রান্ত হওয়ার সুযোগ রয়েছে।

      কালো তালিকাভুক্ত প্রকাশক (প্রিডেটোরি পাবলিশার):

      American Journal of Public Health Research নামক জার্নালটির প্রকাশক প্রতিষ্ঠান হলো Science and Education publishing (SciEP) । SciEP মোট ১২৩টি জার্নালের প্রকাশক হিসেবে তাদের ওয়েবসাইটে উল্লেখ রয়েছে; যার বেশিরভাগেরই প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে ২০২০ বা ২০১৯ সালে, এবং এসব জার্নালের অনেকগুলোরই ISSN এখনও 'Pending' রয়েছে বলে ওয়েবসাইটেই উল্লেখ করা আছে।

      বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গবেষণাপত্র প্রকাশকারী বহু মর্যাদাপূর্ণ জার্নালের পাশাপাশি অর্থের বিনিময়ে যে কারো ত্রুটিপূর্ণ, অসম্পূর্ণ গবেষণা পিয়ার-রিভিউ ছাড়াই প্রকাশকারী অনেক জার্নালও রয়েছে।

      যথাযথ পিয়ার-রিভিউ ছাড়া নিয়মিত ত্রুটিপূর্ণ গবেষণাপত্র প্রকাশকারী জার্নাল বা প্রকাশনা সংস্থাগুলোকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়ে থাকে। এসব কালো তালিকাভুক্ত জার্নাল বা প্রকাশককে 'প্রিডেটোরি জার্নাল'/প্রিডেটোরি পাবলিশার' (Predatory Journal/Predatory Publisher) বলে অভিহিত করা হয়।

      Predatory Journal/Publisher এর সবচেয়ে স্বীকৃত তালিকাগুলোর একটি হলো বিখ্যাত মার্কিন লাইব্রেরিয়ান Jeffrey Beall এর তৈরি করা তালিকা যা 'Beall's List' নামে সমধিক খ্যাত। Beall's List-এ American Journal of Public Health Research এর প্রকাশক www.sciepub.com একটি Predatory Publisher হিসেবে তালিকভুক্ত। অর্থাৎ, এই প্রকাশকের প্রকাশিত জার্নালে যথাযথ পিয়ার-রিভিউ ছাড়া ত্রুটিপূর্ণ গবেষণাপত্র নিয়মিত প্রকাশ করা হয়।


      সন্দেহজনক ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর:

      কোনো জার্নাল বা প্রকাশকের মান নির্ধারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানদণ্ড হলো জার্নালটির ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর (Impact Factor)। ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর হলো একটি জার্নালে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রকাশিত গবেষণাপত্রগুলোর মোট সাইটেশনের গড়। 'American Journal of Public Health Research' এর ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়েছে যে, জার্নালটি তাদের ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর গণনা করে থাকে শুধু গুগল স্কলারের সাইটেশনের ভিত্তিতে। যদিও গুগল স্কলারের সাইটেশনের ভিত্তিতে তাদের বার্ষিক ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর কত দাঁড়ায় তার তথ্য দেয়া নেই ওয়েবসাইটে।


      ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর গণনাকারী প্রতিষ্ঠান থম্পসন রয়টার্স এর ২০১৯ সালে প্রকাশিত রিপোর্টে American Journal of Public Health Research বা SciEP এর কোনো ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টরের উল্লেখ নেই।


      স্বীকৃত ভেটিং প্রতিষ্ঠানে সদস্য নয়:

      জার্নাল বিষয়ক আন্তর্জাতিক কয়েকটি ভেটিং প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলোর সদস্য না হওয়া কোনো জার্নালের মানহীনতাকে নির্দেশ করে। এরকম তিনটি প্রতিষ্ঠান হলো-

      --Directory of Open Access Journal (DOAJ) https://doaj.org/

      --Committee on Publication Ethics (COPE) https://publicationethics.org/

      --Open Access Scholarly Publishers Association (OASPA) https://oaspa.org/

      'American Journal of Public Health Research' বা এটির প্রকাশক ScieEP কোনোটিই উপরের কোনো প্রতিষ্ঠানের সদস্য নয়।

      'ট্রিটমেন্ট প্রটোকল' দেয়া হয়েছে, কিন্তু কিসের ভিত্তিতে দেয়া হলো তা বলা হয়নি:

      আলোচ্য গবেষণাপত্রে গবেষকরা কালোজিরা দিয়ে কভিড-১৯ এর treatment protocol কী হবে তা বাতলে দিয়েছেন। যেমন গবেষণাপত্রের একটি উপশিরোনাম হচ্ছে, "13. Treatment Protocol Using TaibUVID"। আরেকটি উপশিরোনাম হলো, "14. Treatment Guidelines for COVID-19 Patients and Contacts"।

      অর্থাৎ, এসব উপশিরোনামের অধীনে বিস্তারিত নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যে, কভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের ওপর কিভাবে, কী পরিমাণে কালোজিরা প্রয়োগ করলে তা উপকার দেবে।

      এভাবে "Treatment Protocol" এবং "Treatment Guidelines" বাতলে দেয়া হলেও তা কিসের ভিত্তিতে করা হয়েছে তার বর্ণনা গবেষণাপত্রে নেই! অর্থাৎ, কোনো ল্যাব টেস্ট বা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে প্রাপ্ত তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে এসব "Treatment Protocol" এবং "Treatment Guidelines" দেয়া হয়েছে কিনা তার কোনো উল্লেখ নেই গবেষণাপত্রে!


      গবেষণা পদ্ধতির উল্লেখ নেই:

      কোনো গবেষণার অন্যতম মৌলিক বিষয় হলো গবেষণাটি কী কী পদ্ধতি (Methodology) অনুসরণ করা হয়েছে তা সবিস্তারে গবেষণাপত্রে উল্লেখ করতে হবে। কিন্তু কালোজিরা নিয়ে আলোচ্য গবেষণায় মোট ১৭টি উপশিরোনাম (অ্যাবস্ট্রাক্ট ও রেফারেন্সসহ) থাকলেও কোথাও Methodology এর উল্লেখ/বিবরণ নেই!

      শব্দচয়ন, উপস্থাপন গবেষণাসুলভ ও পেশাদার নয়:

      কোনো জার্নালে গবেষণাপত্র উপস্থাপনে যে ধরনের পেশাদারিত্ব বজায় রাখা হয় আলোচ্য গবেষণাপত্রের ক্ষেত্রে 'American Journal of Public Health Research' তা অনুসরণ করেনি। গবেষণার Abstract-এ গবেষকদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকে হাইলাইট করতে 'বোল্ড' অক্ষরে প্রকাশ করা হয়েছে, যা মানসম্মত কোনো জার্নালের জন্য অত্যন্ত অস্বাভাবিক বিষয়। একইভাবে গবেষণাপত্রের বিভিন্ন স্থানে এমন শব্দের ব্যবহার লক্ষ্য করা গেছে যাতে বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় নিস্পৃহতার চেয়ে ব্যক্তির আবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে বেশি।

      "এটি কোনো গবেষণা-ই নয়":

      কালোজিরা নিয়ে সৌদি গবেষকদের নামে 'American Journal of Public Health Research' নামক জার্নালে প্রকাশিত কথিত গবেষণা নিবন্ধের বিষয়ে মতামত নিতে বুম বাংলাদেশ তিনজন বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করে। এর মধ্যে একজন সময়ের অভাবে নিবন্ধটি পুরো যাচাই করে না দেখতে পারায় তার মন্তব্য জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন।

      বাকি দুইজন জনের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলোজি বিভাগের চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশে ফার্মাকোলোজিকাল সোসাইটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেছেন, "দেখে মনে হয়েছে এটি খুবই নতুন কোনো জার্নাল হবে। এবং তারা গুগল (স্কলার) ভিত্তিক যে ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর গণনা করে থাকেন তা খুব গ্রহণযোগ্য কোনো পরিমাপক নয়। বিজ্ঞান বিষয়ক কোনো সিদ্ধান্তের জন্য এই জার্নালকে বিবেচনায় নেয়ার উপযোগী বলে আমি মনে করি না।"

      গবেষণা পদ্ধতির উল্লেখ না থাকা, কোনো প্রমাণ উপস্থাপন ব্যতিরেকে ট্রিটমেন্ট প্রটোকল বাতলে দেয়া ইত্যাদি প্রসঙ্গ উল্লেখ করে অধ্যাপক সায়েদুর বলেন, "এটি আসলে গবেষণাপত্র হিসেবে গণ্য হওয়ার উপযোগী নয়।"

      ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক এবং বায়োমেডিকেল রিসার্চ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন বলেছেন, "এটি কোনো গবেষণা নয়। বড়জোর রিভিউ আর্টিকেল বলা যেতে পারে। গবেষণার মৌলিক শর্তাবলী এতে হাজির নেই।"

      তিনি আরও বলেন, "এই জার্নালটি কোনো অথেনটিক জার্নাল নয়। অর্থের বিনিময়ে অল্প সময়ে গবেষণাপত্র প্রকাশকারী এক ধরনের জার্নাল আছে যারা পিয়ার-রিভিউ ছাড়াই নিবন্ধ প্রকাশ করে দেয়। এটিকে তেমন কিছুই মনে হয়েছে আমার কাছে।"

      অধ্যাপক সরোয়ারের মতে, "কালোজিরা সেবনে অনেক ধরনের শারিরীক উপকার আছে, যা নানাভাবে আমরা জানি। কিন্তু কোনো কিছুকে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে যথাযথ নিয়ম মেনে গবেষণার মাধ্যমে তা প্রতিষ্ঠিত করতে হয়। কভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের ওপর কালোজিরার কোনো বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত প্রভাব আছে কিনা তা আমরা জানি না। এবং এখানে যে আর্টিকেলের কথা বলা হচ্ছে তা দিয়েও এ বিষয়ে কিছু প্রমাণিত হয় না। কিন্তু সাধারণভাবে আমরা নিজেদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নানাভাবে কালোজিরা সেবন করতে পারি। এতে কোনো ক্ষতি নেই।"

      Tags

      CoronavirusCovid-19Black SeedsPandemicTaibUVIDMadinahSaudi ArabiaJournalPredatory JournalScieEPAJPHR
      Read Full Article
      Next Story
      Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
      Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
      X
      Or, Subscribe to receive latest news via email
      Subscribed Successfully...
      Copy HTMLHTML is copied!
      There's no data to copy!