HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
ফেক নিউজ

বিধবা বিয়ে করলে কি ২ লাখ টাকা পাওয়া যাচ্ছে?

২০১৭ সালে ভারতের মধ্য প্রদেশ সরকারের নেয়া পদক্ষেপের খবর নতুন করে ছড়ানো হচ্ছে।

By - BOOM FACT Check Team | 19 Sep 2020 8:49 AM GMT

''বিধবা বিয়ে করলেই পাবেন নগদ ২ লাখ টাকা'' এরকম শিরোনামের একটি খবর চলতি সেপ্টেম্বর মাসের ২য় সপ্তাহে বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত হয়েছে। ভারতের মধ্য প্রদেশ সরকার বিধবা বিবাহে উদ্বুদ্ধ করতে এরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে উল্লেখ রয়েছে সংবাদগুলোতে। যদিও কোথাও এই সিদ্ধান্তের সময়কাল উল্লেখ করা হয়নি। তাছাড়া সবগুলো খবরের ভাষ্য একইরকম। দেখুন এখানে ও এখানে। আর্কাইভ দেখুন এখানেএখানে। 

দেখুন এখানে 
সামাজিক মাধ্যমেও ছড়িয়েছে সংবাদটি।
পোস্টটি আর্কাইভ করা আছে এখানে 
 

ফ্যাক্ট চেক:
অনুসন্ধানে দেখা যায়, খবরটি ২০১৭ সালে ভারতের মধ্য প্রদেশ সরকারের নেয়া একটি প্রকল্পের। প্রকল্প অনুযায়ী রাজ্যের ৪৫ বছর বয়সের নীচে কোনো বিধবা নারীকে কেউ বিয়ে করলে রাজ্য সরকারের কাছ থেকে পাওয়া যাবে দুই লাখ রুপি। আর যে পুরুষ ওই বিধবা নারীকে বিয়ে করবেন, তাঁর প্রথম বিয়ে হতে হবে। বিয়ে নথিভুক্ত করতে হবে জেলা কালেক্টরেট অফিসে। পঞ্চায়েত বা স্থানীয় কোনো সংস্থায় তা নথিভুক্ত করা যাবে না। রাজ্য সরকার আশা করেছিল এর ফলে বছরে এক হাজার বিধবাকে বিয়ে দেওয়া যাবে। সরকারের সামাজিক ন্যায় মন্ত্রণালয় এ প্রকল্প চালুর উদ্যোগ নিয়েছিল।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন 
২০১৭ সালে এ সংক্রান্ত ভারতের আনন্দবাজার, বাংলাদেশের প্রথম আলোসময় নিউজের প্রতিবেদন দেখুন।
তাছাড়া মধ্য প্রদেশের দুই লক্ষ রুপি বাংলাদেশী মুদ্রায় একই না। তারপরও পোর্টালগুলো শিরোনামে বিধবা বিয়ের জন্য দুই লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে বলে উল্লেখ করেছে যাতে এটাকে অনেকে বাংলাদেশের খবর বলে ধরে নেওয়ার সম্ভাবনা আছে।

প্রায় তিন বছরের পুরনো সংবাদকে সময়কাল উল্লেখ না করে নতুন সংবাদের আদলে ৩ বছর পরে পুঃপ্রকাশ করা এবং মুদ্রার নাম পরিবর্তন করে তুলে ধরার মাধ্যমে সম্পষ্টতই বিভ্রান্তি তৈরি করা হয়েছে।

Related Stories